প্রভু শ্রী জগন্নাথ রথবিহারে বেরিয়ে তাঁর সখী পৌর্ণমাসীর ঘরে (চলতি কথায় মাসির বাড়ি) থেকে যান। লক্ষ্মীদেবী সর্ষেপোড়া দিয়ে প্রভুকে ফেরানোর…
Browsing: Guptipara Temples
শ্রী শ্রী বৃন্দাবন চন্দ্র জীউ মন্দিরের মোহন্ত স্বামী গোবিন্দানন্দ পুরী মহারাজের কথায় শুনুন সোজারথ কেমন কাটলো এবং শুনে নিন উল্টোরথের…
শ্রীশ্রী জগন্নাথ রথবিহারে বেরিয়ে তাঁর সখী পৌর্ণমাসী-র ঘরে (প্রচলিত কথায় মাসির বাড়ি) গিয়ে সেখানেই থেকে যান। লক্ষ্মীদেবী উৎকণ্ঠিত হয়ে সোজারথের…
গুপ্তিপাড়া মিডিয়ার নিবেদনে “গুপ্তিপাড়া রথের গল্প”-তে শুনুন গুপ্তিপাড়ার কিছু বিশিষ্ট মানুষের কথা, রথের অভিজ্ঞতা, গুপ্তিপাড়ার বিখ্যাত ভাণ্ডার লুঠের কথা। জেনে…
স্নানযাত্রা মানেই রথ এসে গেল। স্নানযাত্রায় জগন্নাথদেব স্নান করে জ্বরে কাবু হয়ে পড়েন। তারপর জ্বর থেকে সেরে উঠে নবকলেবরে রথযাত্রা করেন। গুপ্তিপাড়া শ্রীশ্রী বৃন্দাবনচন্দ্র জীউ মন্দির ও মঠ পরিচালিত শ্রীশ্রী জগন্নাথদবের স্নানযাত্রা দেখুন গুপ্তিপাড়া মিডিয়ার সাথে।
– পরিকল্পনা ও রূপায়ন ~ গুপ্তিপাড়া মিডিয়া
– ক্যামেরা – বাবলু মাহাতো, কৌশিক ঘোষ, সপ্তর্ষি চক্রবর্তী
– সম্পাদনা – সপ্তর্ষি চক্রবর্তী
গুপ্তিপাড়ায় জনশ্রুতি আছে সপ্তদশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে সত্যদেব সরস্বতী নামে এক তরুন সন্যাসী পর্যটক এসে পৌঁছন গুপ্তিপাড়ায় ভাগীরথীর তীরে। বেলা পড়ে এসেছে তখন। পথশ্রমে ক্লান্ত সত্যদেব ভাগীরথীর ধারে পথের পাশেই একখান ইঁট মাথায় দিয়ে শুয়ে পড়লেন। কয়েকজন গৃহবধু সে পথে কলসী নিয়ে জল আনতে যাচ্ছিলেন। সন্যাসীকে দেখে একজন কৌতুক করে তার সঙ্গিনীদের বললেন – “সন্যাসী ঠাকুর ঘরদোর সংসার ছেড়েছেন, কিন্তু বালিশের সুখটুকু ছাড়তে পারেননি।” তাঁরা এই নিয়ে হাসাহাসি করতে করতে চলে গেলেন। সত্যদেব অত্যন্ত লজ্জিত হয়ে ইঁটখানা দূরে ফেলে দিলেন।