১৬ই নভেম্বর, ২০২৪, শনিবার
১লা অগ্রহায়ণ, ১৪৩১, হেমন্তকাল

গুপ্তিপাড়া মিডিয়া

গুপ্তিপাড়ার মনের কথা

নতুন খবর

Vandar Looth - Guptipara RathYatra
Guptipara Culture
গুপ্তিপাড়া মিডিয়া

ভাণ্ডারলুঠ – গুপ্তিপাড়া রথযাত্রার বিশেষ অনুষ্ঠান

প্রভু শ্রী জগন্নাথ রথবিহারে বেরিয়ে তাঁর সখী পৌর্ণমাসীর ঘরে (চলতি কথায় মাসির বাড়ি) থেকে যান। লক্ষ্মীদেবী সর্ষেপোড়া দিয়ে প্রভুকে ফেরানোর চেষ্টা করেও বিফল হওয়ার পরে

বিস্তারিত দেখুন >>
Mohanto Swami Gobindananda Puri Speech
Guptipara Temples
গুপ্তিপাড়া মিডিয়া

শ্রী শ্রী বৃন্দাবন চন্দ্র জীউ মন্দিরের মোহন্ত স্বামী গোবিন্দানন্দ পুরী মহারাজের রথের অভিভাষণ

শ্রী শ্রী বৃন্দাবন চন্দ্র জীউ মন্দিরের মোহন্ত স্বামী গোবিন্দানন্দ পুরী মহারাজের কথায় শুনুন সোজারথ কেমন কাটলো এবং শুনে নিন উল্টোরথের জন্য তাঁর শুভেচ্ছাবার্তা।   সৃজন

বিস্তারিত দেখুন >>
RathaYatra SorshePora
Guptipara Temples
গুপ্তিপাড়া মিডিয়া

গুপ্তিপাড়া রথযাত্রা । লক্ষ্মীবিজয় (সর্ষে পোড়া)

শ্রীশ্রী জগন্নাথ রথবিহারে বেরিয়ে তাঁর সখী পৌর্ণমাসী-র ঘরে (প্রচলিত কথায় মাসির বাড়ি) গিয়ে সেখানেই থেকে যান। লক্ষ্মীদেবী উৎকণ্ঠিত হয়ে সোজারথের পর হোরাপঞ্চমীতে সর্ষে পোড়া দিয়ে

বিস্তারিত দেখুন >>
Guptipara Temples
গুপ্তিপাড়া মিডিয়া

গুপ্তিপাড়া রথের গল্প – গুপ্তিপাড়ার বিশিষ্ট মানুষদের কথায়

গুপ্তিপাড়া মিডিয়ার নিবেদনে “গুপ্তিপাড়া রথের গল্প”-তে শুনুন গুপ্তিপাড়ার কিছু বিশিষ্ট মানুষের কথা, রথের অভিজ্ঞতা, গুপ্তিপাড়ার বিখ্যাত ভাণ্ডার লুঠের কথা। জেনে নিন জগন্নাথের মাসীর বাড়ি যাওয়ার

বিস্তারিত দেখুন >>
Guptipara Nature
Guptipara Nature
গুপ্তিপাড়া মিডিয়া

গুপ্তিপাড়ার প্রকৃতির ছবি

গুপ্তিপাড়ার প্রকৃতির শোভা অতুলনীয়। গাছপালা, পশুপাখি, মানুষজন সব মিলিয়ে বাংলার গ্রামের এক সার্থক রূপ গুপ্তিপাড়া। এই প্রতিবেদনে গুপ্তিপাড়ার বিভিন্ন সময়ের কিছু ছবি রইলো আপনাদের জন্য।

বিস্তারিত দেখুন >>
Guptipara Temples
গুপ্তিপাড়া মিডিয়া

শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা ১৪৩১

স্নানযাত্রা মানেই রথ এসে গেল। স্নানযাত্রায় জগন্নাথদেব স্নান করে জ্বরে কাবু হয়ে পড়েন। তারপর জ্বর থেকে সেরে উঠে নবকলেবরে রথযাত্রা করেন। গুপ্তিপাড়া শ্রীশ্রী বৃন্দাবনচন্দ্র জীউ মন্দির ও মঠ পরিচালিত শ্রীশ্রী জগন্নাথদবের স্নানযাত্রা দেখুন গুপ্তিপাড়া মিডিয়ার সাথে।

– পরিকল্পনা ও রূপায়ন ~ গুপ্তিপাড়া মিডিয়া
– ক্যামেরা – বাবলু মাহাতো, কৌশিক ঘোষ, সপ্তর্ষি চক্রবর্তী
– সম্পাদনা – সপ্তর্ষি চক্রবর্তী

বিস্তারিত দেখুন >>

গুপ্তিপাড়া এক নজরে

অবস্থান

গুপ্তিপাড়া পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলী জেলার একটি প্রাচীন জনপদ। এই জায়গাটি চুঁচুড়া সদর মহকুমা ও বলাগড় থানার অধীন। গুপ্তিপাড়া ভাগীরথী নদীর তীরে অবস্থিত। পার্শ্ববর্তী বেহুলা নদী গুপ্তিপাড়ার পাশ দিয়ে ভাগিরথী বা গঙ্গায় পড়েছে।

গুপ্তিপাড়ার দূরত্ব হাওড়া থেকে রেলপথে ৭৫ কিলোমিটার ও ব্যান্ডেল থেকে ৩৫ কিলোমিটার। গুপ্তিপাড়া রেলওয়ে স্টেশনটি ব্যান্ডেল-কাটোয়া লাইন রেলপথের ওপর অবস্থিত। আসাম রোড দ্বারা সড়কপথে এই জায়গাটি জেলা শহর ও রাজ্য রাজধানী কলকাতার সাথে যুক্ত। বর্ধমান, তারকেশ্বর, চুঁচুড়ার সাথে গুপ্তিপাড়ার বাস যোগাযোগ আছে। গঙ্গার অপর তীরে নদিয়া জেলার শান্তিপুরের সাথে জলপথে যোগাযোগ আছে

প্রকৃতি

গুপ্তিপাড়া বাংলার গ্রাম্য প্রকৃতির সার্থক নিদর্শন। বিস্তীর্ণ অঞ্চল চাষ জমি এবং জলাশয় থাকার জন্য এলাকার মানুষের এক বৃহৎ অংশ কৃষক ও মৎজীবি। চাষের মধ্যে ধান ও পাট মূখ্য হলেও অন্যান্য সমস্ত ফসলই চাষ হয়। গঙ্গা পাশ্ববর্তী অঞ্চলের জমিতে পলি পড়ার দরুন সেগুলি খুবই উর্বর এবং উচ্চ ফলনশীল। গুপ্তিপাড়ার প্রকৃতির অন্যতম ফসল আম। গুপ্তিপাড়ায় প্রায় তিরিশ থেকে চল্লিশ রকম আমের ফলন হয়।

বিভিন্ন রকম পশু ও পাখি গুপ্তিপাড়ার প্রকৃতি বৈচিত্রে পাওয়া যায়। গঙ্গার তীরবর্তী বিশাল এলাকা জনবসতি শূন্য হওয়ায় গুপ্তিপাড়ায় এখনো বেশ কিছু দূর্লভ জীবজন্তুরও দেখা মেলে।

মানুষজন

গুপ্তিপাড়ার মানুষজন স্বভাবতঃ ধর্মপ্রাণ এবং শান্ত প্রকৃতির। শিক্ষা ও সংস্কৃতিপ্রবণ মানসিকতার জন্য গানবাজনা, নাটক, সাহিত্য ইত্যাদি চর্চা গ্রামের মানুষের সহজাত। প্রাচীণকাল থেকে এখনো পর্যন্ত গুপ্তিপাড়া পণ্ডিতদের স্থান বলে বিবেচিত হয়। বাংলার প্রজ্ঞার স্বর্ণযুগে নবদ্বীপ, শান্তিপুর, নৈহাটি প্রমুখ বিদ্যোৎসাহী জনপদের সঙ্গে গুপ্তিপাড়ার নাম একসাথে উচ্চারিত হত।

প্রাচীন ভাষা হিসেবে সংস্কৃতের চর্চা বাংলায় কমে এলেও গুপ্তিপাড়া আজও সংস্কৃত ভাষা শিক্ষার অন্যতম বিশেষ অঞ্চল বলে পরিগণিত হয়।

প্রথাগত শিক্ষার পাণ্ডিত্যের পাশাপাশি খেলাধুলাতেও গুপ্তিপাড়া চিরকাল সক্রিয়। এলাকায় বিভিন্ন ধরণের খেলাধুলার চল আছে। ক্রিকেট, ফুটবলের সঙ্গে সঙ্গে ভলিবল, ব্যাডমিন্টন ইত্যাদির খেলাও বেশ জনপ্রিয়। সম্প্রতি কৃষ্ণবাটি চর এলাকার ছাত্রীদের ফুটবল দল বেশ সুনামের অর্জন করেছে।

 

সংস্কৃতি

গুপ্তিপাড়ার প্রধান ও বিখ্যাত উৎসব হল দোল ও রথযাত্রা। ২৭৯ বছরের প্রাচীন বৃন্দাবনচন্দ্রের রথযাত্রা শুরু হয় রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সময়ে। বৃন্দাবনচন্দ্র মঠের সামনে থেকে বাজার পর্যন্ত দীর্ঘ এক মাইল পথের দু’ ধারে মেলা বসে। উল্টোরথের আগের দিন ‘ভাণ্ডারলুঠ’ উৎসব ধুমধামের সাথে পালিত হয় এখানে। প্রথা অনুযায়ী ভোগ নিবেদন করার পর ভক্তরা ভোগ লুট করে নেন। বাংলার ঐতিহ্যশালী ও বড় রথগুলির মধ্যে গুপ্তিপাড়ার রথ অন্যতম। পূর্বভারতের নানা অঞ্চল থেকে রথের রশি টানার জন্যে মানুষ আসেন।

এছাড়া বৃন্দাবনচন্দ্র মঠের নিকট প্রাচীন দেশকালী মাতার মন্দির আছে। দেশকালীমাতা গুপ্তিপাড়ার অধিষ্ঠাত্রী দেবী। কালীপূজার দিন নতুন মাটির মূর্তি এনে পুজো করা হয়। পরের শুক্লা দ্বিতীয়ার দিন মূর্তির কেশ, কাঁকন, কেউর, কপোল প্রভৃতি কেটে নিয়ে বাকি মূর্তি গঙ্গায় বিসর্জন দেওয়া হয়। খণ্ডিত অংশগুলো একটা আধারে রেখে সারা বছর তান্ত্রিক মতে পূজা করা হয়। এই মন্দিরে আধার ছাড়া কোনো দেবীমূর্তি নেই।

প্রিমিয়াম মেম্বারশিপ

সমস্ত ভিডিও এবং অন্যান্য খবর দেখুন নামমাত্র মাসিক চাঁদার বিনিময়ে।

গুপ্তিপাড়া মিডিয়ার সাথে থাকুন

কেবলমাত্র সদস্যদের জন্য তৈরি অনুষ্ঠান দেখুন

আপনার অনুষ্ঠান গুপ্তিপাড়া মিডিয়ায় প্রকাশ করার সুযোগ পান

আজই আপনার সদস্যপদ শুরু করে দিন!

নতুন মেম্বারশিপে পান ৫০% ছাড়

Premium Membership

Access the Best at the Lowest Price
100
50 Monthly
  • Member Only Contents
  • Member Only Events
  • Premium Support
>

গুপ্তিপাড়া মিডিয়া

গুপ্তিপাড়ার মনের খবর

নিচের যোগাযোগ বাটনে ক্লিক করে আমাদের হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ পাঠান। আমরা যথাশীঘ্র সম্ভব আপনাদের মেসেজের উত্তর দেবো।